নিজস্ব প্রতিবেদন, পূর্ব মেদিনীপুর ; ৯ অগাস্টঃ
ভারতের স্বাধীনতার ৭৫তম বছর উদযাপন উপলক্ষে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেস আয়োজিত “আজাদ কি গৌরব যাত্রা” পিছাবনি লবণ সত্যাগ্রহ স্মারক স্তম্ভ থেকে তমলুক বান পুকুরপাড় শহীদ মাতঙ্গীনির আত্ম-বলিদান স্থল পর্যন্ত ৭৫ কিঃমিঃ পদযাত্রার অনুষ্ঠান আজ ঐতিহাসিক পিছাবনী থেকে শুরু হয়। পদযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাক্তন এম এল এ শ্রী শৈলজা দাস, প্রধান অতিথি প্রাক্তন এম এল এ ও সহ-সভাপতি, পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি, শ্রী অসিত মিত্র। বিশেষ অতিথি ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সাধারণ-সম্পাদক শ্রী অভিজিৎ ভট্টাচার্য, , সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেস কমিটির সভাপতি শ্রী মানস করমহাপাত্র। বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা দীপক দাস, পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সম্পাদক শ্রী তাপস মাইতি ও শুভ্রজ্যোতি দাস , পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সাধারণ শ্রী বারিদ বরন মহান্তি, সাধনকান্তি উত্থাসনী, সহ সভাপতি অঞ্জন পট্টনায়ক, সম্পাদক মাসুদ মল্লিক, জয়ন্ত চৌধুরী, শান্তনু দাস, মিন্টু দাস, আলোক মিশ্র, হলদিয়া মহকুমা কংগ্রেস সভাপতি য়শশাঙ্ক মাঝি, এগরা মহকুমা কংগ্রেস সভাপতি আল্পনা পট্টনায়ক, জেলা আই এন টি ইউ সি সভাপতি বিদ্যুৎ করণ, কংগ্রেস নেতা সুরজিত মাইতি, ইমরান আলী, পরিতোষ প্রামানিক, রাজদুলাল নন্দ, ব্লক কংগ্রেসের সভাপতিগন রামচন্দ্র ত্রিপাঠী, অমিতাভ জানা, জাহির আলী সাহা, প্রনব পঞ্চাধ্যায়ী, চন্দন মাইতি, দীপক পাত্র, রামপদ সামন্ত, গোপাল পাল, সেক আসরাফুলতুল্লালঙ্কেশ্বর বারিক, মনোরঞ্জন জানা, সেক রেজাবুল, কংগ্রেস নেতা প্রদীপ পানিগ্রাহী, সেক কামরুজ্জামান, অমৃত দাস, সন্তোষ গোস্বামী, অজিত পাল, সেক আকতার ও অন্যান্য নেতৃত্ব কর্মীবৃন্দ। এরপর পদযাত্রা অতি বৃষ্টির মধ্যেই মহিষাগোট শহীদ বেদীর নিকট পৌঁছনোর পর সেখানে শহীদ বেদী ও বিবেকানন্দের আবক্ষ মুর্তিতে পুষ্প স্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। মহিষাগোটেও শহীদ স্মরণ সভায় অসিত মিত্র বলেন যারা ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিল, স্বাধীনতার পরেও ৫২ বছর জাতীয় পতাকাকে মর্যাদা দেয়নি, তারা আজ দেশপ্রেমের জ্ঞান দিচ্ছে। মানস বাবু বলেন কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি ঐতিহাসিক গণ জাগরণ ‘ ভারতছাড়ো আন্দোলন’-এর প্রস্তাব গ্রহণ কোরেছিলো।. আজ আবার দরকার গণ আন্দোলনের ঢেউ। তাই আজ কংগ্রেস ডাক দিয়েছে ‘ভারত জোড়ো।’ আজ যারা দেশ শাসন কোরছে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাদের কোনো অবদান নেই তাই তারা বিভাজনের রাজনীতিতে মত্ত।