পশ্চিমবঙ্গের জনক শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি না, বিধান রায়।

দিয়া দত্ত

ব্রিটিশ আমলে সবচেয়ে বেশি শোষিত হয় প্রথমে অবিভক্ত বঙ্গ, পরে পশ্চিমবঙ্গ। দুর্ভিক্ষে জর্জরিত পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে, বিধান রায় একে “সোনার বাংলা” – তে পরিণত করেছিলেন।সরকারের কাজ শিক্ষা – স্বাস্থ্য – বাসস্থান – কর্ম সংস্থানের ব্যাবস্থা করা। বিধান রায় খুব সুন্দর ভাবে অল্প সময়ে ওই কাজটি করে গেছেন।

তাঁর ১৪ বছরের সময়কালে পশ্চিমবঙ্গের যা উন্নতি হয়েছে, জ্যোতি – বুদ্ধ – মমতার রাজত্বে মোট ৪৬ বছরে হয় নি।

শিক্ষার জন্য,

(১) আইআইটি খরগপুর

(২) আইআইএম কলকাতা

৩) যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়,

(৪) বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ

(৫) রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়

(৬) বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়স্বাস্থ্যর জন্য,

(১) আরজিকর হসপিটাল

(২) চিত্তরঞ্জন সেবা সদন

(৩) চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হসপিটাল

(৪) কমলা নেহরু হসপিটাল

(৫) যাদবপুর টিবি হসপিটাল

(৬) ভিক্টোরিয়া ইন্সটিটিউশন বাসস্থানের জন্য,

(১) অশোকনগর উপনগরী

(২) দুর্গাপুর উপনগরী

(৩) লবনহ্রদ নগর

(৪) বিধাননগর উপনগরী

(৫) লেক টাউন

(৬) কল্যাণী উপনগরীকর্ম সংস্থানের জন্য,

(১) বারাউনির তেল শোধনাগার

(২) কলকাতা রাষ্ট্রীয় সংস্থা

(৩) হলদিয়া বন্দর

(৪) দুর্গাপুর ইস্পাতনগরি

(৫) চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানাওইদিকে মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়কাল মাত্র ১৪ বছর।

চিত্তরঞ্জন দাশের স্ত্রী বাসন্তী দেবীর কথা সত্য, উনি বলেছিলেন “বিধান পুণ্যাত্মা”

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *