রবি-শষ্যতে দাম নেই শামিম মন্ডলের প্রতিবেদন:

শীতকালীন চাষে সবজি ছাড়াও তৈল ও ডাল জাতীয় ফসল উৎপাদন করতে ব্যস্ত থাকে কৃষক ভাইয়েরা। চাষের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে ঠিকই কিন্তু সেটা চাষীদের পক্ষে আর্থিকভাবে সাহায্য করছে না। প্রযুক্তির ব্যবহার নিতে গেলে পেট্রোলিয়াম পণ্যের দামের জন্য বেশ খানিকটা বেশি অর্থ লাগছে। আমি আমার আগের বছর ও এই বছরের দাম অনুসারে অর্থের হিসেব দিলে কিছুটা পরিষ্কার করা সম্ভব। আমি আগের বছরের সরিষার দাম কুইন্টাল প্রতি ৪৬০০ টাকা এবছরে বলছে ৪২০০টাকা। মূল্যবৃদ্ধিতে ভারতবাসীকে ৬% বেশি দামে কেনাকাটা করতে হচ্ছে এমতাবস্থায় কৃষি থেকে আয় প্রাপ্তির ঘরগুলোর আয় ৬% কম হয়ে যাচ্ছে।গত বছরে ৪৬০০টাকার ৬% হয় ২৭৬টাকা, তাহলে কৃষকদের পাওয়া উচিত ন্যূনতম প্রায় ৪৯০০টাকা কিন্তু পাচ্ছে ৪২০০টাকা। ৫০০টাকা কুইন্টাল প্রতি লোকসান। একজন সাধারণ কৃষক বললেন “আমাদের কোন অনুদান (কৃষকবন্ধু ও পিএম কিষাণ) না দিয়ে যদি সরিষা দাম ৬৫০০ টাকা হয় তাহলে আমার বিঘা প্রতি ৫০০০ টাকা বেশি লাভ হবে যেটি যেকোন সরকারী অনুদানের থেকে বেশি ভালো হয়,এতে সরকারী মুখাপেক্ষী হতে হয় না এবং সম্মানের সাথে জীবনযাপন করতে পারি। কৃষক নেতা খোকন সেখ বললেন “গতবছরের তুলনায় কুইন্টাল প্রতি ৬০০-৮০০টাকা লোকসান হয়েছে কৃষকদের এর সুবিধা নিচ্ছে তৈল প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো, এটা কোম্পানির মালিকদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য সরকারের কৌশল ছাড়া কিছুই না”। সরিষা চাষের ফসল তুলেও দাম না পাওয়ার জন্য

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *